ক্যাস্ট্রিজ [সেন্ট লুসিয়া], তাদের আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে তার দলের পাঁচ উইকেটের জয়ের পর, অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক মিচেল মার্শ বলেছেন যে একটি কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া দল হিসেবে দলের সেরাকে নিয়ে আসে এবং WC আবারও শুরু হবে। সুপার এইট মঞ্চ তাদের জন্য কারণ তারা সেই পর্ব জুড়ে সমস্ত শীর্ষ দেশগুলির সাথে খেলবে।
ট্র্যাভিস হেড এবং মার্কাস স্টয়নিসের হাফ সেঞ্চুরি অস্ট্রেলিয়াকে গ্রুপ পর্বে অপরাজিত থাকতে সাহায্য করেছে এবং রবিবার সেন্ট লুসিয়াতে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে পাঁচ উইকেটে পরাজিত করেছে।
ম্যাচের পরের উপস্থাপনায় খেলার পর বক্তৃতা করতে গিয়ে মার্শ বলেন, "আমরা আমাদের খেলায় লেগে থাকার কথা বলেছিলাম। আমরা যেভাবে খেলতে চেয়েছিলাম তাতে সত্যিকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আমরা একটি দল হিসেবে কথা বলেছিলাম। ইতিমধ্যে যোগ্যতা অর্জন করায়, আমাদের উপর চাপ কম ছিল। যখনই আমাদের দলকে চ্যালেঞ্জ করা হয়, তখনই আমাদেরকে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং এটি একটি ভালো অভিজ্ঞতা ছিল এবং এখন আবার বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে।
মার্শ আইসিসি টুর্নামেন্টে তাদের সেরা পারফরম্যান্স রেকর্ড করার জন্য কয়েক বছর ধরে স্কটল্যান্ডের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেছেন, "স্কটল্যান্ড একটি ভাল দল, তারা অনেক উন্নতি করেছে এবং আমরা অবশ্যই তাদের সম্মান করতে চেয়েছিলাম।"
সুপার এইটে অনেক ব্যস্ত সময়সূচী খেলার বিষয়ে মার্শ বলেন, "এটি একটি ব্যস্ত সময়সূচী হতে চলেছে। টি-টোয়েন্টি একটি কঠিন ফরম্যাট। আমরা যা হতে চলেছে তার জন্য উত্তেজিত।"
এই জয়ে চার ম্যাচে চার জয় ও আট পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ বি-র শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। স্কটল্যান্ড সুপার এইটের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে, দুটি জয়, একটি পরাজয় এবং কোন ফলাফল ছাড়াই তৃতীয় স্থানে রয়েছে, তাদের পাঁচ পয়েন্ট দিয়েছে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে এই বড় সহায়তায় সুপার এইটে চলে গেছে, কারণ তাদেরও একই জয়-পরাজয়ের রেকর্ড এবং স্কটল্যান্ডের মতো পয়েন্ট রয়েছে, কেবলমাত্র উচ্চ নেট-রান-রেট।
ম্যাচে এসে অস্ট্রেলিয়া প্রথমে স্কটল্যান্ডকে বোলিং করে। মাইকেল জোনসকে তাড়াতাড়ি হারানোর পর, জর্জ মুন্সে (২৩ বলে ৩৫, দুটি চার ও তিনটি ছক্কায়) এবং ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন (৩৪ বলে ৬০, দুটি চার ও ছয়টি ছক্কায়) ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে স্কটল্যান্ডকে ফেরত পাঠান। খেলা অধিনায়ক রিচি বেরিংটনের দুর্দান্ত নক (30 বলে 42*, একটি চার ও দুটি ছক্কায়) 20 ওভারে স্কটল্যান্ডকে 180/5 এ নিয়ে যায়।
অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (২/44)। একটি করে উইকেট পেয়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার, নাথান এলিস ও অ্যাডাম জাম্পা।
181 রান তাড়া করতে, অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিকে কিছু উইকেট হারিয়ে ফেলে এবং এক পর্যায়ে 60/3 ছিল। এরপর, ট্র্যাভিস হেড (৪৯ বলে ৬৮, পাঁচটি চার ও চারটি ছক্কায়) এবং মার্কাস স্টয়নিস (২৯ বলে ৫৯, সাতটি চার ও দুটি ছক্কায়) ৮০ রানের জুটি অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায় এবং টিম ডেভিড। (24* 14 বলে, দুটি চার ও একটি ছক্কায়) দুই বল বাকি থাকতেই জয় পেতে কিছু সূক্ষ্ম ফিনিশিং প্রয়োগ করেন।
স্কটল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে মার্ক ওয়াট (২/৩৪) ছিলেন।
'প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ' পুরষ্কার জিতলেন স্টোইনিস।
ট্র্যাভিস হেড এবং মার্কাস স্টয়নিসের হাফ সেঞ্চুরি অস্ট্রেলিয়াকে গ্রুপ পর্বে অপরাজিত থাকতে সাহায্য করেছে এবং রবিবার সেন্ট লুসিয়াতে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে পাঁচ উইকেটে পরাজিত করেছে।
ম্যাচের পরের উপস্থাপনায় খেলার পর বক্তৃতা করতে গিয়ে মার্শ বলেন, "আমরা আমাদের খেলায় লেগে থাকার কথা বলেছিলাম। আমরা যেভাবে খেলতে চেয়েছিলাম তাতে সত্যিকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আমরা একটি দল হিসেবে কথা বলেছিলাম। ইতিমধ্যে যোগ্যতা অর্জন করায়, আমাদের উপর চাপ কম ছিল। যখনই আমাদের দলকে চ্যালেঞ্জ করা হয়, তখনই আমাদেরকে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং এটি একটি ভালো অভিজ্ঞতা ছিল এবং এখন আবার বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে।
মার্শ আইসিসি টুর্নামেন্টে তাদের সেরা পারফরম্যান্স রেকর্ড করার জন্য কয়েক বছর ধরে স্কটল্যান্ডের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেছেন, "স্কটল্যান্ড একটি ভাল দল, তারা অনেক উন্নতি করেছে এবং আমরা অবশ্যই তাদের সম্মান করতে চেয়েছিলাম।"
সুপার এইটে অনেক ব্যস্ত সময়সূচী খেলার বিষয়ে মার্শ বলেন, "এটি একটি ব্যস্ত সময়সূচী হতে চলেছে। টি-টোয়েন্টি একটি কঠিন ফরম্যাট। আমরা যা হতে চলেছে তার জন্য উত্তেজিত।"
এই জয়ে চার ম্যাচে চার জয় ও আট পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ বি-র শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। স্কটল্যান্ড সুপার এইটের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে, দুটি জয়, একটি পরাজয় এবং কোন ফলাফল ছাড়াই তৃতীয় স্থানে রয়েছে, তাদের পাঁচ পয়েন্ট দিয়েছে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে এই বড় সহায়তায় সুপার এইটে চলে গেছে, কারণ তাদেরও একই জয়-পরাজয়ের রেকর্ড এবং স্কটল্যান্ডের মতো পয়েন্ট রয়েছে, কেবলমাত্র উচ্চ নেট-রান-রেট।
ম্যাচে এসে অস্ট্রেলিয়া প্রথমে স্কটল্যান্ডকে বোলিং করে। মাইকেল জোনসকে তাড়াতাড়ি হারানোর পর, জর্জ মুন্সে (২৩ বলে ৩৫, দুটি চার ও তিনটি ছক্কায়) এবং ব্র্যান্ডন ম্যাকমুলেন (৩৪ বলে ৬০, দুটি চার ও ছয়টি ছক্কায়) ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে স্কটল্যান্ডকে ফেরত পাঠান। খেলা অধিনায়ক রিচি বেরিংটনের দুর্দান্ত নক (30 বলে 42*, একটি চার ও দুটি ছক্কায়) 20 ওভারে স্কটল্যান্ডকে 180/5 এ নিয়ে যায়।
অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (২/44)। একটি করে উইকেট পেয়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার, নাথান এলিস ও অ্যাডাম জাম্পা।
181 রান তাড়া করতে, অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিকে কিছু উইকেট হারিয়ে ফেলে এবং এক পর্যায়ে 60/3 ছিল। এরপর, ট্র্যাভিস হেড (৪৯ বলে ৬৮, পাঁচটি চার ও চারটি ছক্কায়) এবং মার্কাস স্টয়নিস (২৯ বলে ৫৯, সাতটি চার ও দুটি ছক্কায়) ৮০ রানের জুটি অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায় এবং টিম ডেভিড। (24* 14 বলে, দুটি চার ও একটি ছক্কায়) দুই বল বাকি থাকতেই জয় পেতে কিছু সূক্ষ্ম ফিনিশিং প্রয়োগ করেন।
স্কটল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে মার্ক ওয়াট (২/৩৪) ছিলেন।
'প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ' পুরষ্কার জিতলেন স্টোইনিস।
