জেলার মেনধার মহকুমার ছাইজলা কায়ানি গ্রামে তাদের বাড়িতে দুটি কন্যা শিশুর মৃতদেহ পাওয়া গেছে।
শিশুটির বাবাকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল এবং পরে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ছাজলা কেয়ানী গ্রামের মোহাম্মদ খুরশিদের বাড়িতে দুটি কন্যা শিশুর লাশ পড়ে থাকার খবর পাওয়ার সাথে সাথে একটি দল গ্রামে ছুটে যায়।
মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত ও বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য চিকিৎসকদের একটি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ঘটনাটি জেলাজুড়ে শোক তরঙ্গ পাঠিয়েছে কারণ এটি এমন এক সময়ে কন্যা শিশুদের ভাগ্যকে জড়িত করে যখন দেশটি দেশ এবং এর গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে নারীদের জন্ম, শিক্ষা এবং অবদান উদযাপন করছে।
শিশুটির বাবাকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল এবং পরে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ছাজলা কেয়ানী গ্রামের মোহাম্মদ খুরশিদের বাড়িতে দুটি কন্যা শিশুর লাশ পড়ে থাকার খবর পাওয়ার সাথে সাথে একটি দল গ্রামে ছুটে যায়।
মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত ও বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য চিকিৎসকদের একটি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ঘটনাটি জেলাজুড়ে শোক তরঙ্গ পাঠিয়েছে কারণ এটি এমন এক সময়ে কন্যা শিশুদের ভাগ্যকে জড়িত করে যখন দেশটি দেশ এবং এর গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে নারীদের জন্ম, শিক্ষা এবং অবদান উদযাপন করছে।
